product images
৩১৩ : বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য
by সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর

Tk. 255 Tk. 340 Save TK. 85 (25%)

৩১৩ : বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য (হার্ডকভার)

Author : সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর
Category : ইসলামি ইতিহাস ও ঐতিহ্য
Publisher : নবপ্রকাশ
Price : Tk. 255 Tk. 340 You Save TK. 85 (25%)
Order Now

Services & Supports


Cash On Delivery
3 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
Purchase & Earn
Order Now

নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর সৃষ্টি—৩১৩ : বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য।

বদরযুদ্ধে মক্কার কুরাইশনেতা আবু জাহেলকে হত্যাকারী দুজন সাহাবির ব্যাপারে নিশ্চয় শুনেছেন আপনি। কখনো কি প্রশ্ন জেগেছে—আবু জাহেলকে হত্যা করেন যারা তারা সত্যি নিতান্ত দুজন বালক ছিলেন মাত্র?

যে নবীজি একাধারে ১৩ বছর বিনীতকণ্ঠে মানুষের দ্বারে দ্বারে ইসলামের বাণী নিয়ে গেছেন, শত অত্যাচার, অপমান আর গলাধাক্কা সত্ত্বেও যিনি সামান্য প্রতিবাদ করেননি; মদিনায় আগমনের এক বছর যেতে না যেতেই কেন তিনি হাতে তুলে নিলেন ধারালো তরবারী? বদরযুদ্ধ কি অবশ্যম্ভাবী ছিল?

মাত্র ৩১৩ জন মুসলিমের এক মামুলি সেনাদল, অন্যদিকে রণসজ্জায় সজ্জিত এক হাজার কুরাইশের উদ্ধত বাহিনী। ইতিহাসের গতিপথ বদলে দেয়া এ যুদ্ধজয় আরবের বুকে ইসলামের ভিত এত মজবুতভাবে প্রোত্থিত করেছিল, মাত্র ২০ বছর পর এই বিজয়ী সেনাদলের উত্তরসূরীরা পদানত করেছিল রোম-পারস্যের বিরাট বিরাট সাম্রাজ্য।

বদরযুদ্ধ নিয়ে অসংখ্য রূপকথা, মিথ, গল্প, উপাখ্যান তৈরি হয়েছে পৃথিবীর নানা জনপদে, বিভিন্ন ভাষায়। সবকিছু ছাপিয়ে হাদিস ও সিরাতের সূত্রনির্ভর ধারাবর্ণনায় রচিত হয়েছে ‘৩১৩ : বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য’ বইটি। প্রাঞ্জল ভাষা, সাহসী গদ্য আর গল্পভাষ্যের টান টান উত্তেজনা নিয়ে সিরাতপাঠের নতুন সংযোজনা।

একটানে পড়ে ফেলার মতো রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।


Title ৩১৩ : বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য
Author সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর
Publisher নবপ্রকাশ
Pages 232
Edition 1st Published, 2019
Country Bangladesh
Language Bangla

Durbarshop Author Image

সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর

লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর এর বাবা মোঃ শওকত হোসেন পেশায় ছিলেন সেনাবাহিনীর সদস্য। শৈশবে তাই সেনানিবাসের লেফট রাইট আর স্যালুট এর শব্দ, কিংবা বিকেলবেলা বাজানো বিউগল এর করুণ সুর শুনতে শুনতেই মনের মাঝে সৈনিক হবার সুপ্ত বাসনা জেগেছিল তাঁর। এদিকে, মা জাহানারা বেগমের ইচ্ছে ছেলেকে হাফেজ বানানোর, যার জন্য রাইফেল-উর্দির স্বপ্নকে ছুটি দিয়ে তাঁকে ভর্তি হতে হয়েছিল হেফজখানায়। ঢাকা জেলার পশ্চিমে ধামরাই থানায় যে হেফজখানায় তিনি ভর্তি হয়েছিলেন, তার নাম বাসনা আমানুল্লাহ ফোরকানিয়া হাফেজিয়া মাদরাসা, যে হেফজখানায় উন্মোচিত হয় তাঁর স্বপ্নের নতুন দুয়ার। হেফজখানায় বড় এক আলমারি ভর্তি ছিল নানা স্বাদের বই, যা সাধারণ ছাত্রদের পড়ার জন্য উন্মুক্ত ছিল। চেতনার বিকাশ ঘটানো বা লেখালেখির প্রথম রসদ যুগিয়েছিল সেই আলমারি। তিনি প্রাথমিক মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়েছেন ধামরাইয়ের জামিয়া ইসলামিয়া হাফিজুল উলুম ইসলামপুর থেকে। তারপর ঢাকায় আসেন ২০০২ সালে। মাধ্যমিক স্তর পড়েছেন মিরপুরে, মাদ্রাসায়ে দারুল উলুম এ। ২০০৭ সালে ধামরাইয়ের শরীফবাগ ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা থেকে আলিম পাস করেন। ২০০৮ সালে দাওরায়ে হাদিস পাস করেন জামেয়া কোরআনিয়া আরাবিয়া লালবাগ থেকে। তারপর দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরোজিতে অনার্স শেষ করে কর্মজীবনে সাংবাদিকতা এবং সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিছুদিন। বর্তমানে লেখালেখির সাথেই জড়িয়ে আছেন পুরদস্তুর। তাঁর আগ্রহের মূলবিন্দু ইতিহাস। ঐশ্বরিক যেকোনো জ্ঞান, মানবিক বিজ্ঞান, লৌকিক-অলৌকিক ধর্ম, আন্তর্জাতিক ধর্মদর্শন এবং ধর্মতত্ত্ব বিষয়েও তাঁর আগ্রহ প্রবল। সেই আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ ঘটে সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর এর বই সমগ্র-তে। ব্যক্তিগত পছন্দের কারণেই তিনি লেখেন মূলত ইতিহাস এবং ধর্মদর্শনের মিশেলে, যা প্রথাগত ধর্মীয় আবহের বাইরে গিয়ে নির্মাণ করেছে নতুন এক ভাষাভঙ্গি। 'প্রিয়তমা', 'মিরাতুল মামালিক : দ্য অ্যাডমিরাল', 'প্রিয় প্রেয়সী নারী', 'সেই হীরা', 'সিংহহৃদয়', 'বদরের বীর', 'ইতিহাসের জানালা', 'হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল', 'সোরাকার মুকুট' ইত্যাদি সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর এর বই সমূহ, যা বেশ ভালো মাত্রার পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে।


This is Review

Reviews and Ratings