কেয়ামত (হার্ডকভার) |
||
Author | : | হযরত মাওলানা মুফতী মুহাম্মদ শফী (রহ.), শাহ রফীউদ্দিন মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহ:), |
---|---|---|
Category | : | মৃত্যু ও কিয়ামত |
Publisher | : | মাকতাবাতুল ইসলাম |
Price | : | Tk. 380 |
রাসূল ﷺ পৃথিবীতে আগমন করে আবার চলে গেলেন।
এরপর…
এরপর পৃথিবীর সময়টা দু’ভাগে ভাগ হয়ে গেলো।
(১) ছোটভাগ (২) বড়ভাগ।
.
ছোটভাগের সময়টাতে দেখা যায় যে, স্বামী অনুগত হবে স্ত্রীর। সন্তান মায়ের অব্যাধ্যতা করবে। বাবাকে দূরে সরিয়ে দেবে এবং বন্ধুকে নিকটবর্তী বানাবে। গায়িকা, নর্তকী ও গান-বাদ্যোর ব্যাপক প্রসার ঘটবে। মদপান করবে। উম্মতের পরবর্তী লোকেরা পূর্ববর্তী লোকদের অভিশাপ দিবে। লজ্জা-শরম হারিয়ে যাবে। সমকামিতার বিস্তার ঘটবে।
আর বড়ভাগের সময়টা দেখা যাবে যে, ইমাম মাহদীর আবির্ভাব হয়েছে, আর লোকেরা তাঁকে খুঁজছে। খোঁজ করতে করতে তাঁকে মক্কায় পেয়ে যায় তাওয়াফরত অবস্থায়। এবং জোর করে তাঁর হাতে বাইআত গ্রহণ করে। অত:পর…
——–
কেয়ামত-আখেরাত বিষয়ে অনেক বই পাওয়া যায়। তবে নির্ভরযোগ্য ও পরিপূর্ণ বই পাওয়া মুশকিল। বলতে গেলে দূর্লভ-ই। মুফতী রাইহান খাইরুল্লাহ’র অনূদিত ‘কেয়ামত’ বইটি সকল অপূর্ণতাকে পূর্ণ করে দিয়েছে।
মূল লেখকগণ সকল-ই বড় বড় মানুষ। মুফতী শাহ রফী উদ্দীন, হুসাইন আহমাদ মাদানী, মুফতী শফী রাহিমাহুমুল্লাহ সহ আরো ছয়জনের পুস্তিকার সংকলন-ই হলো ‘কেয়ামত’।
বইটিতে কেয়ামতের ছোট-বড় নিদর্শনসমূহ, জান্নাত-জাহান্নাম-আখেরাত, ইমাম মাহদী, দাজ্জাল, ইয়াজুজ-মাজুজ, হয়রত ঈসা আ. এর পুনরাগমন সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
এবং ‘ওই’ সকল বিপদ থেকে পরিত্রানের উপায়ও বলা হয়েছে। দাজ্জাল, ইয়াজুজ-মাজুজ, সহ কেয়ামতের কঠিন ময়দান থেকে কীভাবে নাজাত পাওয়া যায়, তা নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।
বইটিতে হাদীস সমূহের যে উদ্ধৃতি দেয়া হয়েছে, তার সবগুলোতেই অনুবাদক নিজে কষ্ট করে তাখরীজ করেছেন।
Title | কেয়ামত |
---|---|
Author | হযরত মাওলানা মুফতী মুহাম্মদ শফী (রহ.), শাহ রফীউদ্দিন মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহ:), |
Publisher | মাকতাবাতুল ইসলাম |
ISBN | 9789849104957 |
Pages | 400 |
Edition | 4th edition 2021 |
Country | Bangladesh |
Language | Bangla |
মুফতী মুহাম্মাদ শফী (উর্দূ: مفتى محمد شفيع) ১৩১৪ হিজরী সনের শা'বান মাসের ২১ তারিখে (২৫ জানুয়ারি ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দ) জন্মগ্রহণ করেন । তাঁর নাম "মুহাম্মাদ শফী" হযরত রশীদ আহমাদ গাঙ্গুহী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) কর্তৃক প্রস্তাবিত। ১৩২৫ হিজরীতে (১৯০৭/১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দে) তিনি দারুল উলুম দেওবন্দে ভর্তি হন । তিনি ১৩৩৬ হিজরীতে (১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দ) দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন, তখন তার বয়স ২১ বছর ছিল। এরপর ১৩৩৭ হিজরীতে (১৯১৮/১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দ) তিনি দারুল উলূম দেওবন্দের প্রাথমিক শ্রেণীর শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি খুবই তাড়াতাড়ি উচ্চতর শ্রেণীর শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি ১৩৫০ হিজরী সনে (১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দ) দারুল উলূম দেওবন্দের মুফতীয়ে আযম বা প্রধান মুফতী (গ্রন্ড মুফতী) নিযুক্ত হন। দেশ বিভাগের পর তিনি তাঁর পিতৃভূমি দেওবন্দ ছেড়ে পাকিস্তান চলে আসেন। তিনি ১৩৭০ হিজরীতে (১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দ) পাকিস্তানে দারুল উলুম করাচী প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় দেড়শত এর মত বই লেখেছেন। তার বিশ্বখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ "মা'আরিফুল কুরআন" যা বহুল ভাষায় অনুবাদ হয়েছে যা তিনি সমাপ্ত করেন (ঊর্দূতে) তার ইন্তেকালের চার বছর আগে। এই আলেমে দ্বীন ও মনীষী ১৩৯৬ হিজরী সনের শাওয়াল মাসের ১০ তারিখে ইন্তেকাল করেন।
40%
35%
45%
30%
30%
30%
30%
30%
30%
30%
30%
25%
Please login for review