product images
সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী
by সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ.

Tk. 132 Tk. 240 Save TK. 108 (45%)

সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী (হার্ডকভার)

Author : সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ.
Category : মুসলিম ব্যক্তিত্ব, ইসলামি ইতিহাস ও ঐতিহ্য,
Publisher : মাকতাবাতুল ইসলাম
Price : Tk. 132 Tk. 240 You Save TK. 108 (45%)
Order Now

Services & Supports


Cash On Delivery
3 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
Purchase & Earn
Order Now

৫৮৩ হিজরির ২৭ রজব (২ অক্টোবর, ১১৮৭ খ্রিস্টাব্দ) মুসলিম বীর সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী ক্রুসেডারদের পরাজিত করে বিজয়ের সঙ্গে বাইতুল মুকাদ্দাসে প্রবেশ করেন। ঠিক সে রজব মাসেই, যেই মাসে রাসুল (সা.) মিরাজে গিয়েছিলেন, মুসলমানরা বাইতুল মুকাদ্দাস পুনরুদ্ধার করে। দীর্ঘ নির্যাতনের পর মুসলমানদের হৃদয় আনন্দ-বেদনায় ভরে ওঠে। খ্রিস্টানরা প্রতিশোধের আশঙ্কা করলেও সালাহউদ্দীন মহানুভবতার পরিচয় দেন, যা খ্রিস্টান ঐতিহাসিকরাও স্বীকার করেছেন।

সালাহউদ্দীনের এই উদারতা ছিল সবাইকে ছুঁয়ে যাওয়ার মতো—সাধারণ মানুষ, নারী-শিশু কেউই বঞ্চিত হয়নি। কিন্তু ইসলামী খিলাফাহ পতনের পর এবং মুসলিম বিশ্বের বিভাজনের কারণে বাইতুল মুকাদ্দাস আবারও বিধর্মীদের হাতে চলে যায়, আজ সেখানে ইহুদিরা ক্ষমতাসীন। ফিলিস্তিনের মাটি আবার মুসলিম রক্তে ভিজে যাচ্ছে।

আজকের মুসলিম জাহান আবারও একজন সালাহউদ্দীনের অপেক্ষায়। সাইয়িদ আবুল হাসান আলী নদবীর রচিত এই গ্রন্থে সালাহউদ্দীনের বীরত্বগাথা নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হবে বলে আমরা আশা করি।


Title সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী
Author সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ.
Publisher মাকতাবাতুল ইসলাম
ISBN 9789849097723
Pages 96
Edition 1st Published, 2017
Country Bangladesh
Language Bangla

Durbarshop Author Image

সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ.

আল্লাহর পথের এক মহান দাঈ,ইলমে ওহীর বাতিঘর যুগশ্রেষ্ঠ মনীষী। খাঁটি আরব রক্তের গর্বিত বাহক।বিশ্বময় হেদায়েতের রোশনি বিকিরণকারী।উম্মতের রাহবর ও মুরুব্বি। কল্যাণের পথে আহ্বানে চিরজাগ্রত কর্মবীর। জন্ম ১৯১৪ ঈসাব্দে। ভারতের শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও আধ্যাত্মিকতার সূতিকাগার উত্তর প্রদেশের রাজধানী লাখনৌর রায়বেরেলীতে। প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া আদ্যোপান্তই দারুলউলুম নদওয়াতুল উলামায়। অধ্যাপনা জীবনের সিংহভাগও এই প্রতিষ্ঠানে নিবেদিত ছিলেন। আল্লামা নদভীর খ্যাতির সূচনা হয় বিংশ শতাব্দীর ত্রিশের দশকে "সীরাতে সাইয়েদ আহমদ শহীদ" রচনার মাধ্যমে।গ্রন্থটি গোটা ভারতবর্ষে তাকে পরিচিত করে তুলে।এরপর তিনি রচনা করেন 'মা যা খাসিরাল আলামু বিনহিতাতিল মুসলিমিন' (মুসলমানদের পতনে বিশ্ব কী হারাল) নামক কালজয়ী গ্রন্থ।যা তাকে প্রথমত আরববিশ্বে ও পরবর্রতীতে বৈশ্বিক সুখ্যাতি এনে দেয়। এ পর্যন্ত গ্রন্থটির শতশত সংস্করণ বের হয়েছে। বিগত প্রায় পৌনে এক শতাব্দী ধরে তার কলম অবিশ্রান্তভাবে লিখেছে মুসলিম ইতিহাসের গৌরদীপ্ত অধ্যায়গুলোর ইতিবৃত্ত। সীরাত থেকে ইতিহাস, ইতিহাস থেকে দর্শন ও সাহিত্য পর্যন্ত সর্বত্রই তার অবাধ বিচরণ। উর্দু থেকে তার আরবী রচনায় যেন অধিকতর অনবদ্য। আল্লামা নদভী জীবনে যেমন পরিশ্রম করেছেন, তেমনি তার শ্বীকৃতিও পেয়েছেন। মুসলিম বিশ্বের নোবেল হিসেবে খ্যাত বাদশাহ ফয়সাল আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন।১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে দুবাইয়ে তিনি বর্ষসেরা আন্তর্জাতিক ইসলামী ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হন।১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক সেন্টারের পক্ষ থেকে আলী নদভীকে সুলতান ব্রুনাই এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। আন্তর্জাতিক বহু ইসলামী প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সদস্য ছিলেন। তিনি একাধারে রাবেতায়ে আলমে ইসলামী এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক সেন্টারের সভাপতি ছিলেন। লাখনৌর বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুলউলুম নাদওয়াতুল-উলামা' এর রেকটর ও ভারতীয় মুসলনমানদের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরম মুসলিম পারসোন্যাল ল' বোর্ডের সভাপতি ছিলেন। ইসলামের এই মহান সংস্কারক ১৯৯৯ সনের ৩১ ডিসেম্বর জুমার আগে সুরা ইয়াসিন তেলাওয়াতরত অবস্থায় ইন্তিকাল করেন।


This is Review

Reviews and Ratings