তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা (হার্ডকভার) |
||
Author | : | লে. কর্ণেল (অব:) এম এ হামিদ পিএসসি |
---|---|---|
Category | : | মুক্তিযুদ্ধ |
Publisher | : | হাওলাদার প্রকাশনী |
Price | : | Tk. 328 |
১৯৭৫ সালে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে সংগঠিত হয়েছিল তিন তিনটি সেনা-অভ্যুত্থান। তিনটি অভ্যুত্থানই যুগান্তকারী ঘটনা, শতাব্দীর অন্যতম ঐতিহাসিক ঘটনা, যেগুলোর মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক ও সামরিক পরিমণ্ডলে ঘটে ব্যাপক ইত্থান-পতন। এমন কি সরকার পরিবর্তনের মতো অবিশ্বাস্য ঘটনাও ঘটে যায়। ১৫ আগষ্ট, ৩ নভেম্বর ও ৭ নভেম্বর অভ্যুত্থানগুলোর উপর আমার লেখার সুবিধা হলো, ঐ সময় সৌভাগ্যক্রমে আমি ঢাকার স্টেশন কমান্ডার হিসেবে অত্যন্ত কাছ থেকে ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানগুলো প্রত্যক্ষ করার সুযোগ আমার হয়েছিল। এছাড়া অভ্যুত্থানের প্রধান নায়কদের প্রায় সবার সাথে ছিল আমার ঘনিষ্ঠ পরিচয় ও সরাসরি জানাশোনা। ২৫ মে ১৯৯৩ লে. কর্ণেল (অব.) এম.এ.হামিদ পিএসসি।
Title | তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা |
---|---|
Author | লে. কর্ণেল (অব:) এম এ হামিদ পিএসসি |
Publisher | হাওলাদার প্রকাশনী |
ISBN | 9789848964583 |
Pages | 192 |
Edition | 1st Published, 2013 |
Country | Bangladesh |
Language | Bangla |
১৯৩২ সালে সিলেট জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৫৩ সালে কাবল মিলিটারী একাডেমীতে ক্যাডেট হিসেবে যােগদান করেন। ১৯৫৫ সালে একাডেমী থেকে কমিশন লাভ করেন। তৎকালীন ১৪ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে যােগদান করেন। পরবর্তীকালে ১৯৩৬ সালে তিনি ৩য় ইষ্টবেঙ্গল রেজিমেন্টে যোগ দেন। তিনি চাকুরিজীবণে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি পেশােয়ারে পাকিস্তানী ক্যাম্পে অন্তরীন হন। সেখান থেকে ১৯৭২ সালে তিনিও সপরিবারে পলায়ন করেন। ঐ বছরই সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা পৌঁছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে মিলিটারী সেক্রেটারী হিসেবে যােগদান করেন। তার পলায়নের উপর ভিত্তি করে তিনি পাকিস্তান। থেকে পলায়ন’ নামে একখানি গ্রন্থ রচনা করেন। তিনি ঢাকা স্টেশন কমান্ডার থাকাকালীন সময়ে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট, ৩রা নভেম্বর ও ৭ই নভেম্বর এই তিনটি ঐতিহাসিক সেনা অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়। অভ্যুত্থানের পরপরই তিনি ঢাকার লগ এরিয়া কমান্ডার পদে অধিষ্ঠিত হন। কিন্তু মাত্র তিন মাস পর সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের সাথে মতানৈক্য হওয়ায় তিনি সেনাবাহিনী থেকে পদত্যাগ করে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেন। অবসর জীবনে তিনি বিভিন্ন জাতীয় ক্রিড়া সংগঠন ও খেলাধুলার সাথে জড়িত ছিলেন। ১৯৮৯ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়া তাকে ক্রিড়া নিয়ন্ত্রন বাের্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান নিযুক্ত করেন। ১৯৮৮ সালে প্রেসিডেন্ট এরশাদ এসে তাকে অব্যাহতি দেন।
25%
25%
25%
60%
15%
15%
17%
16%
25%
15%
Please login for review